Related Tags

Pages

Search This Blog

Saturday, June 30, 2012

Galapagos Tortoise Lonesome George Died

Galapagos Rare Tortoise George Died

Ecuador Galapagos Islands giant tortoise known Lonesome George died on Sunday. Scientists believe that, through the Galapagos George's death, a sub-species could be lost. In Pinta island, the last descendant of Galapagos Tortoise Lonesome George found in 1972. After that George had become known as the world's rarest animals. With the Ecuador Galapagos National Park staff reference the BBC online releases the news of George's death. His age was about a hundred years according to the scientists. Scientists said this kind of turtle lives up to two hundred years. In that case was George young. For their large size Galapagos Islands Tortoises were known worldwide. Weighting two hundred-lbs George was well known for its large size. Galapagos National Park officials said the autopsy of George will be done to know the cause of his death. In Pinta island of the Galapagos Islands A Hungarian scientist found Lonesome George in 1972. Scientists believes that with the death of Lonesome George there is no member of the survivors left of  Chelonoidis Nigra Abingdonii species. Famous biologist Charles Robert Darwin in his famous Beagle expedition ship came to the Galapagos Islands. The difference between this islands sparrow and tortoise who helped him create the theory of evolution. From the mainland of South America 600 miles away in the Galapagos Islands in the Pacific became paradise for the naturalists.




বিশ্বের বিরলতম কচ্ছপ জর্জের মৃত্যু

ইকুয়েডরের গ্যালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জের খ্যাতনামা দৈত্যাকৃতির কচ্ছপ লোনসাম জর্জ রোববার মারা গেছে। বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, তার মৃত্যুর মধ্য দিয়ে গ্যালাপাগোসের কচ্ছপদের একটি উপ-প্রজাতি হারিয়ে গেল। পিন্টা দ্বীপের কচ্ছপদের শেষ বংশধর লোনসাম জর্জকে খুঁজে পাওয়া যায় ১৯৭২ সালে। এর পর থেকে জর্জ বিশ্বের বিরলতম প্রাণী হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠেছিল। ইকুয়েডরের গ্যালাপাগোস ন্যাশনাল পার্কের কর্মীদের বরাতে জর্জের মৃত্যুর খবরটি জানিয়েছে বিবিসি অনলাইন। বিজ্ঞানীদের হিসাবে তার বয়স হয়েছিল প্রায় একশ’ বছর। এই উপপ্রজাতির কচ্ছপ দুইশ’ বছর বাঁচে বলে জানান বিজ্ঞানীরা। সেই হিসেবে জর্জ যুবক ছিল। গ্যালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জের কচ্ছপগুলো তাদের বিশাল আকৃতির জন্য বিশ্বব্যাপী পরিচিত। এদের মধ্যে দুইশ’ পাউন্ড ওজনের জর্জও তার বিশাল আকৃতির জন্য সুপরিচিত ছিল। জর্জের মৃত্যুর কারণ বের করতে তার ময়নাতদন্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন গ্যালাপাগোস ন্যাশনাল পার্কের কর্মকর্তারা। ১৯৭২ সালে গ্যালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জের পিন্টা দ্বীপে হাঙ্গেরিয়ান এক বিজ্ঞানী লোনসাম জর্জকে খুঁজে পান। বিজ্ঞানীদের ধারণা, গ্যালাপাগোস কচ্ছপদের প্রজাতির মধ্যে জর্জের উপপ্রজাতি চেলোনোইডিস নিগ্রা অ্যাবিংডোনির আর কোনো সদস্য বেঁচে রইল না। বিশ্বখ্যাত জীববিজ্ঞানী চার্লস রবার্ট ডারউইন তার বিখ্যাত বিগল জাহাজ অভিযানে এই গ্যালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জে এসেছিলেন। এই দ্বীপপুঞ্জের বিভিন্ন দ্বীপের চড়ুই ও কচ্ছপের মধ্যে পার্থক্য তাকে বিবর্তনের তত্ত্ব তৈরিতে সহায়তা করেছিল। এর পর থেকে দক্ষিণ আমেরিকার মূল ভূখণ্ড থেকে প্রায় ছয়শ’ মাইল দূরে দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরের গ্যালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জ বিশ্বের প্রকৃতিবিদ ও প্রকৃতিপ্রেমীদের স্বর্গ হয়ে ওঠে।

No comments:

Post a Comment

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...

Share This

Like It

Pageviews