Related Tags

Pages

Search This Blog

Sunday, July 1, 2012

"Gulmarg" Switzerland of Asia

Switzerland of Asia "Gulmarg"

When the temperature is below a couple of stage than the freezing point then The Switzerland of Asia "Gulmarg" regained it’s life with the warmth of thousands of tourists. Covered with ice "Gulmarg" is situated about eight thousands feet above the sea level. Above 825 feet and 52 kilometers away from Kashmir’s capital Srinagar, this hill station will make confusion that is this place "Gulmarg" or ice covered any unknown town of Switzerland. From its history it is known that "Gulmarg" was preferred leisure sky space of the King Yousuf Shah Chak and the Emperor Jahangir. The previous name of this ice mountain was "Gaurimarg". It was named after the name of the Hindu god Shiva's wife. But it is named "Gulmarg" in evolution of time and now everyone knows "Gulmarg" as the "Switzerland of Asia". It takes two hours to reach Switzerland of Asia "Gulmarg" from the Srinagar airport. There is situated "Gulmarg Gondola", one of the world's most highest cable cars. Which can go up to three thousand 3797 meters high. Tourists from different countries came here and make mistakes thinking "Gulmarg" as Switzerland. Like Switzerland "Gulmarg" has also sledding and skiing system.




‘এশিয়ার সুইজারল্যান্ড’ গুলমার্গ


নতুন বছরের শুরুতে যখন তাপমাত্রা হিমাঙ্কের কয়েক ধাপ নিচে, তখন কয়েক হাজার উত্সাহী পর্যটকের উষ্ণতায় নতুন করে প্রাণ ফিরে পেল ‘এশিয়ার সুইজারল্যান্ড’ গুলমার্গ। সমুদ্রপৃষ্ঠের আট হাজার ফুট উঁচুতে অবস্থিত বরফে ঢাকা গুলমার্গ। জম্মু-কাশ্মীরের বারামুলা জেলার ছোট্ট একটি হিল স্টেশন এই গুলমার্গ। কাশ্মীরের রাজধানী শ্রীনগর থেকে ৫২ কিলোমিটার দূরে এবং আট হাজার ৮২৫ ফুট উপরে এই হিল স্টেশনে গেলে দ্বিধা সৃষ্টি হবেই, স্থানটি গুলমার্গ নাকি সুইজারল্যান্ডের কোনো বরফঢাকা অচেনা শহর। এর ইতিহাস সম্পর্কে ঘাঁটতে গিয়ে দেখা যায়, রাজা ইউসুফ শাহ চাক এবং সম্রাট জাহাঙ্গীরের পছন্দের অবকাশযাপনের স্থান ছিল এই গুলমার্গ। এই বরফপর্বতের আগের নাম ছিল ‘গৌরিমার্গ’। হিন্দু দেবতা শিবের স্ত্রীর নামে এই পর্বতের নাম রাখা হয়েছিল। কিন্তু কালের বিবর্তনে ওই নাম এক সময় হয়ে যায় গুলমার্গ এবং এখন সবাই একে ‘এশিয়ার সুইজারল্যান্ড’ হিসেবেই চেনে। শ্রীনগর এয়ারপোর্ট থেকে দুই ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েই পৌঁছে যাওয়া যায় এশিয়ার সুইজারল্যান্ডে। ওখানেই আছে ‘গুলমার্গ গন্ডোলা’, বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু কেবল কারের মধ্যে একটি এটি। যা ৩৭৯৭ মিটার উঁচু পর্যন্ত উঠতে পারে। বিভিন্ন দেশের পর্যটকরা কাশ্মীরের এই বরফঢাকা শহরে এসে একে সুইজহারল্যান্ড ভেবে ভুল করে। গুলমার্গে রয়েছে সুইজারল্যান্ডের মতোই স্লেজিং এবং স্কিইংয়ের ব্যবস্থা।

Paedophryne Amauensis Smallest Backboned Species

The World's Smallest Backboned Species

The world's smallest backboned animal found in Australia's Papua New Guinea's rainforest. There found a toad so small that can be put into top of a finger. This toad has been given the name "Paedophryne Amauensis". It's another name is "Paedophryne Swiftorum". Though the name is large the length of the frog is around eight millimeter. Dark brown colored this toad has small blackish-blue and white streaks of color its body. In 11th January 2012 United States journal "Public Library of Science" has published a report about the existence of this smallest backboned species. The report said that, the frogs is so small that it is hard to find in the forest of Papua New Guinea. The scientist of  Louisiana State University Chris Austin, who found this toad has said, before this there wasn't so small backboned animal found in the world. Note that before today "Paedocypris Progenetica" was called as the smallest backboned animal which was detected in 2006. But on 11th January 2012 it had lost importance. From now "Paedophryne Amauensis" the little toad will be called as the smallest backboned animal of the world.


 

বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষুদ্র মেরুদণ্ডী প্রাণী

বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষুদ্র মেরুদণ্ডী প্রাণীর খোঁজ পাওয়া গেল অস্ট্রেলিয়ার পাপুয়া নিউগিনির রেইনফরেস্টে। সেখানে আঙুলের ডগায় বসিয়ে রাখা যায় এমন ছোট একটি ব্যাঙের সন্ধান পাওয়া গেছে। এই ব্যাঙের নাম দেয়া হয়েছে ‘পেডোফ্রাইন অ্যামোএনসিস’। এর আরেক নাম হলো ‘পেডোফ্রাইন সুইফটোরাম’। তার নাম বিশাল বড় হলেও লম্বায় ব্যাঙটি মাত্র আট মিলিমিটার। গাঢ় বাদামি রঙের এই ব্যাঙের গায়ে আছে কালচে নীল আর সাদা রঙের ছোট ছোট দাগ। ১১ই জানুয়ারী ২০১২ আমেরিকার ‘পাবলিক লাইব্রেরি অব সায়েন্স’ জার্নালে এই ক্ষুদ্রতম মেরুদণ্ডী প্রাণীর অস্তিত্বের ব্যাপারে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, এই ব্যাঙটি আকারে এতই ছোট যে পাপুয়া নিউগিনির বনে এদের খুঁজে পাওয়া অনেক কষ্টসাধ্য। এই ক্ষুদ্রতম ব্যাঙের সন্ধানদাতা আমেরিকার লুসিয়ানা স্টেট ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানী ক্রিস অস্টিন জানান, এর আগে এত ক্ষুদ্র মেরুদণ্ডী প্রাণীর সন্ধান বিশ্বে পাওয়া যায়নি। উল্লেখ্য, এর আগে ২০০৬ সালে সন্ধান পাওয়া মাছ ‘পেডোসাইপ্রিস প্রোজেনেটিকা’কে বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষুদ্র মেরুদণ্ডী প্রাণী বলা হতো।কিন্তু ১১ই জানুয়ারী ২০১২ থেকে সে ওই গৌরব হারিয়েছে। এখন থেকে বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষুদে মেরুদণ্ডী প্রাণীর নামে ছোট্ট ব্যাঙ ‘পেডোফ্রাইন অ্যামোএনসিস’কেই ডাকা হবে।

History Of Dead Sea

Dead Sea

This is the historical "Dead Sea". In English is called "Dead Sea" and in Arabic it "Baharula Mayyita". About 20 million years ago the "Dead Sea" originated. Though it has existing connection with Jordan River, but it is a lake. The length of the sea is 67 km, 18 km width and depth of 1240 feet. 422 meters below from the sea level of the sea is located between Israel and Jordan. Jordan is on the east coast and the Israel is in it’s west coast. The distance from the city just 15 miles from Jerusalem. "Dead Sea" is full of wonderful mineral materials. The sea has a lot of potassium, sulfur, bromine and kalagena. In "Dead Sea" water the amount of magnesium chloride and sodium chloride 50.8, and 30.4 percent respectively. The sea waters salinity is of 33.7 percent. The salinity of "Dead Sea" is more than 8.6 percent from the world's other oceans as a result of that no fish born here. However, there is a lot of bacteria and tiny fungus.
According to the Quran and hadith, Gomorrah and Sodom the two great civilization committed sins like lesbianism and got devastated by natural disaster at the will of Allah almighty. The event took place about six thousand years before. That dead space is now called the "Dead Sea".
At the order of Allah Prophet Lut (a) has warned repeatedly them despite that the country's largest populations did not give up the habit of illegal sexual relations and lesbianism. They were the only civilization of the earth who to Gratify the sexual desire took the men on it while women were present. In justice as a result of that Allah crashed 4 million civil population in the town.
Allah has warned mankind to abandon inhumane activities such as illegal sexual intercourse, immoral sexual relationships and lesbianism. Allah rabbul alamin has provide strict instructions to mankind for preventing obscenity, jina, adultery and lesbianism. The World’s savior and our beloved Prophet Mohammad (pbuh) has given strict orders that not to look at the teenagers-boys with bad intention because Paradise hurera beam appears in their faces. He said, "I fear for my nation is that, similar to Lut (a) community wickedness. Those who will get themselves involved in these wickedness will be fallen to Allah's curse. When will that be, they also see similar accommodation damnation waiting". Curse of Allah will be fallen on them who will be involved in lesbianism like as Lut (a)'s community. Islam has strict warning to women-men free association, jina, adultery, lesbianism and drug taking dirty work like crap. Wickedness is not only banned, but rather that which lure of the respond, it all has been banned. In overall consideration Islam as a religion considers all of them as serious crime. For such as hated crimes, sentencing is difficult and harsh.
Illegal sexual relationships and lesbianism occurs recently, AIDS/HIV. 'AIDS' means sure death. There is no effective drugs have been discovered. Up 'with effected people, the whole world with 3 million people have already been dead. According to the World Health Organization report of 2004, in Bangladesh, about 21,000 people are infected, meaning that for every one lac 16 people are carrying HIV-positive bacteria. HIV infection is the main reason for illegal sex and lesbianism.
 


 

মৃত সাগর

এটাই সেই ঐতিহাসিক ‘মৃত সাগর’।ইংরেজিতে যাকে বলা হয় ‘ডেড সি’ এবং আরবিতে এটি ‘বাহরুল মায়্যিত’ নামে পরিচিত। প্রায় ২০ লাখ বছর আগে এ সাগরের উত্পত্তি। জর্দান নদীর সঙ্গে এর একটি সংযোগ বিদ্যমান থাকলেও এটি মূলত একটি হ্রদ। এ সাগরের দৈর্ঘ্য ৬৭ কিলোমিটার, প্রস্থ ১৮ কিলোমিটার এবং গভীরতা ১.২৪০ ফুট। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৪২২ মিটার নিচে অবস্থিত এ সাগরের পশ্চিমে রয়েছে ইসরাইল ও পূর্বে জর্দান। এখান থেকে জেরুজালেম নগরীর দূরত্ব মাত্র ১৫ মাইল। ‘মৃত সাগর’ নানা বিচিত্র খনিজ পদার্থে ভরা। এতে পটাশিয়াম, সালফার, ব্রোমাইন ও কলগেন রয়েছে প্রচুর। ‘মৃত সাগর’-এর পানিতে ম্যাগনেসিয়াম ক্লোরাইড ও সোডিয়াম ক্লোরাইডের পরিমাণ যথাক্রমে ৫০.৮ ও ৩০.৪ ভাগ। এ সাগরের পানিতে লবণাক্ততার পরিমাণ ৩৩.৭ ভাগ। পৃথিবীর অন্যান্য মহাসাগরের তুলনায় লবণাক্ততা ৮.৬ ভাগ বেশি হওয়ায় এতে কোনো মাছ জন্ম নেয় না। তবে আশ্চর্যজনকভাবে রয়েছে বিপুল ব্যাকটেরিয়া এবং ক্ষুদ্রকায় ছত্রাক।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসের ভাষ্য অনুযায়ী, সমকামিতার মতো পাপকার্যে লিপ্ত হওয়ার কারণে সডম ও গোমাররাহ নামক লোকালয় মহান আল্লাহর হুকুমে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে বিধ্বস্ত হয়ে যায়। ঘটনাটি আজ থেকে প্রায় ছয় হাজার বছর আগের। ধ্বংসপ্রাপ্ত স্থানটি বর্তমানে ‘মৃত সাগর’। আল্লাহর নবী হজরত লুত (আ.)-এর বারবার সাবধানবাণী সত্ত্বেও সে দেশের বৃহত্তর জনগোষ্ঠী অবৈধ যৌন সম্পর্ক ও সমকামিতার অভ্যাস পরিত্যাগ করেনি। পৃথিবীর বুকে একমাত্র তারাই যৌন ক্ষুধা চরিতার্থের উদ্দেশ্যে মহিলাদের বাদ দিয়ে পুরুষদের ওপর উপগত হতো। ফলে গজব হিসেবে আল্লাহ তায়ালা এ জনপদের ৪ লাখ জনগোষ্ঠীকে বাস্তু-ভিটাসহ বিধ্বস্ত করে দেন।
অবৈধ যৌন মিলন, অনৈতিক যৌন সম্পর্ক ও সমকামিতার মতো অমানবিক কার্যকলাপ থেকে বিরত থাকার জন্য আল্লাহ তায়ালা মানব জাতিকে হুঁশিয়ার করে দিয়েছেন। মানবগোষ্ঠীকে অশ্লীলতা, জিনা, ব্যভিচার ও সমকামিতা থেকে বিরত থাকার জন্য আল্লাহ রাব্বুল আলামিন কঠোর নির্দেশ প্রদান করেন। বিশ্ব মানবতার ত্রাণকর্তা হজরত রাসুল করীম (সা.) কিশোর-বালকদের চেহারার দিকে কুদৃষ্টিতে না দেখার নির্দেশ প্রদান করেন, কারণ তাদের চেহারায় বেহেশতের হুরের দীপ্তি আছে। তিনি বলেন, ‘আমার উম্মতের ব্যাপারে যেটা সবচেয়ে বড় ভয় করি, তাহলো লুত সম্প্রদায়ের অনুরূপ পাপাচার। আমার উম্মতের মধ্যে কিছু লোক কওমে লুতের অপকর্মে লিপ্ত হবে। যখন এরূপ হতে থাকবে, দেখবে তখন তাদের ওপরও অনুরূপ আজাব অবতরণের অপেক্ষা করছে।’ লুত সম্প্রদায়ের মতো যারা সমকামিতায় লিপ্ত হবে তাদের ওপর আল্লাহর অভিশাপ। নারী-পুরুষের অবাধ মেলামেশা, জিনা, ব্যভিচার, সমকামিতা ও মাদক গ্রহণের মতো ঘৃণিত ও অশ্লীল কাজের ধারেকাছেও না যাওয়ার জন্য ইসলামে রয়েছে কঠোর হুশিয়ারি। পাপাচার কেবল নিষিদ্ধই করা হয়নি, বরং যেসব বিষয় ব্যভিচারের দিকে প্রলুব্ধ করে, তা সবই নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সার্বিক বিবেচনায় ইসলাম ধর্মে এগুলো গুরুতর অপরাধ হিসেবে বিবেচিত। অপরাধ যেমন ঘৃণ্য, শাস্তিও তদ্রুপ কঠিন ও কঠোর।
অনৈতিক যৌন সম্পর্ক ও সমকামিতার শাস্তিস্বরূপ সাম্প্রতিককালে দেখা দিয়েছে এইডস/এইচআইভি। ‘এইডস’ মানে নিশ্চিত মৃত্যু। আজ পর্যন্ত এর কোনো কার্যকর ওষুধ আবিষ্কৃত হয়নি। এ পর্যন্ত ‘এইডসে’ আক্রান্ত হয়ে গোটা দুনিয়ায় ৩ কোটি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০০৪ সালের মাঝামাঝি পর্যন্ত বাংলাদেশে প্রায় ২১ হাজার মানুষ এইচআইভি আক্রান্ত অর্থাত্ প্রতি এক লাখে ১৬ জন এইচআইভি জীবাণু বহন করছে। এইচআইভি সংক্রমণের প্রধান কারণ হচ্ছে অবৈধ যৌন মিলন ও সমকামিতা।
Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...

Share This

Like It

Pageviews