Related Tags

Pages

Search This Blog

Saturday, July 14, 2012

Largest Ice Cream Cone Of World

World's largest Ice Cream Cone

The world's largest Ice Cream Cone is made in Britain's Gloucester. This started last week, but having the bulk ice cream's oppoutunity was made on last Tuesday. The ice cream was made with weighing 2204 lbs of cream on top of 13 feet long biscuit. It's cream was made with pure milk, cream, sugar and nut compilation. Britain's most famous ice cream company Magnum and Carte D'Or financed about 30 people to make the ice cream. However, this ice cream was not so easy to eat. Browsed through thousands just 200 people was chosen of Gloucester to have a cup of ice cream as each share. But the rest was kept as a show piece. Which was purchased by Heston Blumenthal owner of Gloucester's most famous restaurant "The Fat Duck".




বিশ্বের বৃহত্তম কোন আইসক্রিম

বিশ্বের সবচেয়ে বড় কোন আইসক্রিম তৈরি হয়েছে ব্রিটেনের গ্লুসেসটারে। গত সপ্তাহে এই বিশাল আকারের আইসক্রিম তৈরি শুরু হলেও তা খাবার সুযোগ হয়েছে গত মঙ্গলবার। ১৩ ফুট লম্বা কোন বিস্কুটের ওপর ২২০৪ পাউন্ড ওজনের ক্রিম সহকারে তৈরি হয়েছে আইসক্রিমটি। এর ক্রিমটি তৈরি করা হয়েছে খাঁটি দুধ, চিনি আর বাদামের মিশ্রণে। ব্রিটেনের বিখ্যাত আইসক্রিম কোম্পানি ম্যাগনাম অ্যান্ড কার্টি ডি ওর’র অর্থায়নে প্রায় ৩০ জন কর্মী বানিয়েছেন এই আইসক্রিমটি। তবে এই আইসক্রিমটি কিন্তু এত সহজে খাওয়া যায়নি। হাজার হাজার মানুষ থেকে লটারির মাধ্যমে বেছে গ্লুসেসটারের মাত্র ২শ’ লোককে এককাপ করে এর থেকে ভাগ দেয়া হয়েছে। বাকিটা কেবল রেখে দেয়া হয়েছে শো-পিস হিসেবেই। যা কিনে নিয়েছেন গ্লুসেসটারের বিখ্যাত রেস্টুরেন্ট ‘দ্য ফ্যাট ডাক’ এর মালিক হেসটন ব্লুমেনথাল।

Thursday, July 5, 2012

Bamboo Pot Sold In £ 3.60 Millon

Bamboo Pot Worth Moreover 4.5 Crore Taka

An artistic bamboo pot made by China's most famous artist Gu Jue sold in incredible price. Made in 17th century the ruptured bamboo pot's cost raised to Tk 4 crore 68 lacs or £ 3.60 million. John Oxford an Amateur collector of Hongkong has bought the bamboo pot with this price. Known from history that from the year 1662 to 1722 Gu Jue was famous in China. His name is curved with design in the bamboo pot's body. Though the pot was raptured so it was donated to a shop. Later along with some goods Gu Jue's designed pot were took up in the Chinese market. An employee of the shop says they thought the bamboo pot could be antique. They repaired it with glue and raise it up for the auction. The bamboo pot contains picture of Chinese philosopher Laozi riding on a bull. It's also known  that the selling price of this pot will be given to Saint Peters
Hospice Charity of Bristol, England.




সাড়ে চার কোটি টাকার বাঁশপাত্র

চীনের বিখ্যাত শিল্পী গু জুর তৈরি করা একটি কারুকার্যময় বাঁশপাত্র বিক্রি হলো অবিশ্বাস্য দামে। ১৭শ’ শতকে তৈরি ফেটে নষ্ট হয়ে যাওয়া বাঁশপাত্রটির দাম উঠেছে ৪ কোটি ৬৮ লাখ টাকা বা ৩ লাখ ৬০ হাজার পাউন্ড। হংকংয়ের শখের সংগ্রাহক জন অক্সফোর্ড বাঁশপাত্রটি এত দাম দিয়ে কিনেছেন। জানা যায়, ১৬৬২ থেকে ১৭২২ সাল পর্যন্ত চীনে গু জুর নামডাক ছিল। পাত্রটির গায়ে খোদাই করে নকশাসহ তার নামও লেখা আছে। পাত্রটি ফেটে নষ্ট হয়ে যাওয়ায় সেটি একটি দোকানে দান করে দেয়া হয়। পরে কিছু মালের সঙ্গে গু জুর নকশা করা পাত্রটিও চীনা মার্কেটে তোলা হয়। দোকানের একজন কর্মচারী জানান, তাদের ধারণা বাঁশের পাত্রটি প্রাচীন হতে পারে। তারা পাত্রটি আঠা দিয়ে মেরামত করে নিলামে বিক্রির জন্য তুলেছেন। পাত্রটিতে ষাঁড়ের পিঠে চড়া চীনের দার্শনিক লাওজির ছবি আঁকা আছে। এই পাত্র বিক্রি থেকে পাওয়া অর্থ ইংল্যান্ডের ব্রিস্টলে সেন্ট পিটার্স হচপিস চ্যারিটির জন্য দেয়া হবে বলেও জানা গেছে।

Elizabeth Tower Is The New Big Ben

Big Ben is Going To Change As Elizabeth Tower

The famous Clock Tower of Britain's Parliament building Big Ben's name is going to changed as "Elizabeth Tower". Though the building's name is Clock Tower but it is better known as "Big Ben" to everybody. The occasion of diamond jubilee of Queen Elizabeth II ascending to the throne has causing the naming. The Daily Mail reports that, in the campaign to change the name of the clock tower showing respect to Queen Elizabeth II 331 law maker has signed. David Cameron the Prime Minister is also among them.




বিগ বেনের নাম হচ্ছে এলিজাবেথ টাওয়ার

ব্রিটেনের পার্লামেন্ট ভবনের বিখ্যাত ঘড়ি বিগ বেনের নাম পাল্টে এলিজাবেথ টাওয়ার করা হচ্ছে। ভবনটির নাম ক্লক টাওয়ার হলেও সবার কাছে এটি বিগ বেন হিসেবেই পরিচিত। রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের সিংহাসন আরোহণের হীরকজয়ন্তী উপলক্ষে এ নামকরণ করা হচ্ছে। ডেইলি মেইলের রিপোর্টে বলা হয়, রানী এলিজাবেথের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনের লক্ষ্যে নাম পাল্টানোর এ প্রচারণায় ৩৩১ জন আইন প্রণেতা স্বাক্ষর করেছেন। এর মধ্যে প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনও রয়েছেন।

Wednesday, July 4, 2012

Sandringham Palace As A Gift

Prince William’s Birthday Gift

Prince William got a Palace as his birthday present. Situated in Sandringham the palace has been presented to her grand-son as birthday present by Queen Elizabeth II herself. King Edward 7th built this palace. In 1893 after the wedding, the King George 5th and Queen Mary lived in this palace. The Palace of Sandringham was so dear to King George 5th that he labeled it as his most favorite place than any other place in the world. William is very happy as he gets it from his grand-mother. Because the palace is his favorite. Last year after the wedding with Kate, they spent their first Christmas here as husband - wife. Two thousand acres of land the palace of Sandringham situated in Kings Lane near Norfolk State. After ascended the throne in 1952 it was property of Queen Elizabeth II. However, since 1892 it is the property of the royal family.




প্রিন্স উইলিয়ামের জন্মদিনের উপহার 

জন্মদিনে প্রিন্স উইলিয়াম উপহার পেলেন আস্ত একটা কটেজ। স্যানড্রিংহামে অবস্থিত অনিন্দ্যসুন্দর কটেজটি উপহার হিসেবে আদরের নাতিকে দিয়েছেন স্বয়ং রানী এলিজাবেথ। কটেজটি বানিয়েছিলেন রাজা ৭ম অ্যাডওয়ার্ড। এছাড়া ১৮৯৩ সালে বিয়ের পর থেকেই এই কটেজেই বসবাস করতেন রাজা পঞ্চম জর্জ এবং রানী মেরি। এই স্যানড্রিংহাম কটেজ রাজা পঞ্চম জর্জের এত প্রিয় ছিল যে, তিনি একে বিশ্বের যে কোনো স্থানের চেয়ে তার সব থেকে প্রিয় জায়গা বলে আখ্যায়িত করেন। দাদির কাছ থেকে এই অনিন্দ্য কটেজটি পেয়ে উইলিয়ামও খুব খুশি হয়েছেন। কারণ কটেজটি তার খুব প্রিয়। গত বছর কেটের সঙ্গে বিয়ের পর তারা এই কটেজেই স্বামী-স্ত্রী হিসেবে নিজেদের প্রথম বড়দিনটি কাটিয়েছেন। দুই হাজার একর জমি নিয়ে তৈরি স্যানড্রিংহাম স্টেটটি নরফোকের কিংস লেনের কাছাকাছি অবস্থিত। ১৯৫২ সালে সিংহাসনে আরোহণের পর থেকেই এটি রানী এলিজাবেথের সম্পত্তি ছিল। অবশ্য ১৮৯২ সাল থেকেই এটি রাজপরিবারের সম্পত্তি।

Monday, July 2, 2012

Apple I Computer In Auction

The First Apple Computer On Auction

The first Apple computer was raised to auction in Sotheby of New york. It was raised off to auction on last 15 June. The computer was sold for 374,000 U.S. dollars. Built in 1976 this computer has no screen. After seeing this it is not possible to get any idea about today’s I Pad. The auction house has been described the computer as "Exceptional Rare", which is still active. Apple One computer was designed by Apple Company co-founder Steve Wozniak. He created it with his hands in manually. Steve Jobs was responsible for its marketing. July 1976, it was first sold then it’s price was 666.66 U.S. dollars.




নিলামে উঠলো প্রথম অ্যাপল কম্পিউটার

নিউইয়র্কের সোথবি’তে নিলামে তোলা হয়েছিল প্রথম অ্যাপল কম্পিউটার। গত ১৫ জুন এটিকে নিলামে তোলা হয়েছিল। কম্পিউটারটি ৩,৭৪,০০০ মার্কিন ডলারে বিক্রি করা হয়। ১৯৭৬ সালে তৈরি কম্পিউটারটির কোনো স্ক্রিন নেই। এটি দেখে আজকের আইপ্যাডের কোনো রকম ধারণা পাওয়াই সম্ভব নয়। এদিকে নিলাম হাউজ কম্পিউটারটিকে ‘ব্যতিক্রমী বিরল’ হিসেবে বর্ণনা করেছে, যা এখনও সচল। অ্যাপল ওয়ান কম্পিউটারটির ডিজাইন করেছেন অ্যাপল কোম্পানির সহ-প্রতিষ্ঠাতা স্টিভ ওজনিয়াক। তিনিই নিজ হাতে এটি তৈরি করেন। এটির বিপণনের দায়িত্বে ছিলেন স্টিভ জবস। ১৯৭৬ সালের জুলাইতে এটিকে প্রথম বিক্রি করা হয়। তখন এর দাম পড়েছিল ৬৬৬ দশমিক ৬৬ মার্কিন ডলার।

Leap Second

Leap Second 

One second is just added with the international time. At midnight Saturday, the second one is added. To maintain consistency with world's atomic clock and time the rare event of adding a second took place due to reduce of the rotation speed of the earth. It has been called a 'Leap Second'. International time controllers added this extra second at Saturday night right before it turns to July 1 from June 30. According to international time as the time of 23:59:60 is calculated instead of 23:59:59 one second before midnight.




লিপ সেকেন্ড
আন্তর্জাতিক সময়ের সঙ্গে যোগ হলো এক সেকেন্ড। গত শনিবার মধ্যরাত থেকেই এই এক সেকেন্ড যোগ হয়। পৃথিবী ঘূর্ণনের গতি কমে যাওয়ায় পৃথিবীর আনবিক ঘড়ির সঙ্গে সময়ের সঙ্গতি বজায় রাখার জন্য বিরল এই এক সেকেন্ড যোগের ঘটনা ঘটল। একে ‘লিপ সেকেন্ড’ নামে অভিহিত করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক সময় নির্ধারকরা ৩০ জুন শনিবার রাতে ১ জুলাই প্রথম প্রহরে যাওয়ার ঠিক আগ মুহূর্তে ঘড়িতে অতিরিক্ত এক সেকেন্ড যোগ করেছেন। আন্তর্জাতিক সময়ের হিসাবে মধ্যরাতের এক সেকেন্ড আগে ২৩:৫৯:৫৯-এর জায়গায় ২৩:৫৯:৬০ গণনা করা হয়।

Sunday, July 1, 2012

"Gulmarg" Switzerland of Asia

Switzerland of Asia "Gulmarg"

When the temperature is below a couple of stage than the freezing point then The Switzerland of Asia "Gulmarg" regained it’s life with the warmth of thousands of tourists. Covered with ice "Gulmarg" is situated about eight thousands feet above the sea level. Above 825 feet and 52 kilometers away from Kashmir’s capital Srinagar, this hill station will make confusion that is this place "Gulmarg" or ice covered any unknown town of Switzerland. From its history it is known that "Gulmarg" was preferred leisure sky space of the King Yousuf Shah Chak and the Emperor Jahangir. The previous name of this ice mountain was "Gaurimarg". It was named after the name of the Hindu god Shiva's wife. But it is named "Gulmarg" in evolution of time and now everyone knows "Gulmarg" as the "Switzerland of Asia". It takes two hours to reach Switzerland of Asia "Gulmarg" from the Srinagar airport. There is situated "Gulmarg Gondola", one of the world's most highest cable cars. Which can go up to three thousand 3797 meters high. Tourists from different countries came here and make mistakes thinking "Gulmarg" as Switzerland. Like Switzerland "Gulmarg" has also sledding and skiing system.




‘এশিয়ার সুইজারল্যান্ড’ গুলমার্গ


নতুন বছরের শুরুতে যখন তাপমাত্রা হিমাঙ্কের কয়েক ধাপ নিচে, তখন কয়েক হাজার উত্সাহী পর্যটকের উষ্ণতায় নতুন করে প্রাণ ফিরে পেল ‘এশিয়ার সুইজারল্যান্ড’ গুলমার্গ। সমুদ্রপৃষ্ঠের আট হাজার ফুট উঁচুতে অবস্থিত বরফে ঢাকা গুলমার্গ। জম্মু-কাশ্মীরের বারামুলা জেলার ছোট্ট একটি হিল স্টেশন এই গুলমার্গ। কাশ্মীরের রাজধানী শ্রীনগর থেকে ৫২ কিলোমিটার দূরে এবং আট হাজার ৮২৫ ফুট উপরে এই হিল স্টেশনে গেলে দ্বিধা সৃষ্টি হবেই, স্থানটি গুলমার্গ নাকি সুইজারল্যান্ডের কোনো বরফঢাকা অচেনা শহর। এর ইতিহাস সম্পর্কে ঘাঁটতে গিয়ে দেখা যায়, রাজা ইউসুফ শাহ চাক এবং সম্রাট জাহাঙ্গীরের পছন্দের অবকাশযাপনের স্থান ছিল এই গুলমার্গ। এই বরফপর্বতের আগের নাম ছিল ‘গৌরিমার্গ’। হিন্দু দেবতা শিবের স্ত্রীর নামে এই পর্বতের নাম রাখা হয়েছিল। কিন্তু কালের বিবর্তনে ওই নাম এক সময় হয়ে যায় গুলমার্গ এবং এখন সবাই একে ‘এশিয়ার সুইজারল্যান্ড’ হিসেবেই চেনে। শ্রীনগর এয়ারপোর্ট থেকে দুই ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েই পৌঁছে যাওয়া যায় এশিয়ার সুইজারল্যান্ডে। ওখানেই আছে ‘গুলমার্গ গন্ডোলা’, বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু কেবল কারের মধ্যে একটি এটি। যা ৩৭৯৭ মিটার উঁচু পর্যন্ত উঠতে পারে। বিভিন্ন দেশের পর্যটকরা কাশ্মীরের এই বরফঢাকা শহরে এসে একে সুইজহারল্যান্ড ভেবে ভুল করে। গুলমার্গে রয়েছে সুইজারল্যান্ডের মতোই স্লেজিং এবং স্কিইংয়ের ব্যবস্থা।

Paedophryne Amauensis Smallest Backboned Species

The World's Smallest Backboned Species

The world's smallest backboned animal found in Australia's Papua New Guinea's rainforest. There found a toad so small that can be put into top of a finger. This toad has been given the name "Paedophryne Amauensis". It's another name is "Paedophryne Swiftorum". Though the name is large the length of the frog is around eight millimeter. Dark brown colored this toad has small blackish-blue and white streaks of color its body. In 11th January 2012 United States journal "Public Library of Science" has published a report about the existence of this smallest backboned species. The report said that, the frogs is so small that it is hard to find in the forest of Papua New Guinea. The scientist of  Louisiana State University Chris Austin, who found this toad has said, before this there wasn't so small backboned animal found in the world. Note that before today "Paedocypris Progenetica" was called as the smallest backboned animal which was detected in 2006. But on 11th January 2012 it had lost importance. From now "Paedophryne Amauensis" the little toad will be called as the smallest backboned animal of the world.


 

বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষুদ্র মেরুদণ্ডী প্রাণী

বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষুদ্র মেরুদণ্ডী প্রাণীর খোঁজ পাওয়া গেল অস্ট্রেলিয়ার পাপুয়া নিউগিনির রেইনফরেস্টে। সেখানে আঙুলের ডগায় বসিয়ে রাখা যায় এমন ছোট একটি ব্যাঙের সন্ধান পাওয়া গেছে। এই ব্যাঙের নাম দেয়া হয়েছে ‘পেডোফ্রাইন অ্যামোএনসিস’। এর আরেক নাম হলো ‘পেডোফ্রাইন সুইফটোরাম’। তার নাম বিশাল বড় হলেও লম্বায় ব্যাঙটি মাত্র আট মিলিমিটার। গাঢ় বাদামি রঙের এই ব্যাঙের গায়ে আছে কালচে নীল আর সাদা রঙের ছোট ছোট দাগ। ১১ই জানুয়ারী ২০১২ আমেরিকার ‘পাবলিক লাইব্রেরি অব সায়েন্স’ জার্নালে এই ক্ষুদ্রতম মেরুদণ্ডী প্রাণীর অস্তিত্বের ব্যাপারে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, এই ব্যাঙটি আকারে এতই ছোট যে পাপুয়া নিউগিনির বনে এদের খুঁজে পাওয়া অনেক কষ্টসাধ্য। এই ক্ষুদ্রতম ব্যাঙের সন্ধানদাতা আমেরিকার লুসিয়ানা স্টেট ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানী ক্রিস অস্টিন জানান, এর আগে এত ক্ষুদ্র মেরুদণ্ডী প্রাণীর সন্ধান বিশ্বে পাওয়া যায়নি। উল্লেখ্য, এর আগে ২০০৬ সালে সন্ধান পাওয়া মাছ ‘পেডোসাইপ্রিস প্রোজেনেটিকা’কে বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষুদ্র মেরুদণ্ডী প্রাণী বলা হতো।কিন্তু ১১ই জানুয়ারী ২০১২ থেকে সে ওই গৌরব হারিয়েছে। এখন থেকে বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষুদে মেরুদণ্ডী প্রাণীর নামে ছোট্ট ব্যাঙ ‘পেডোফ্রাইন অ্যামোএনসিস’কেই ডাকা হবে।

History Of Dead Sea

Dead Sea

This is the historical "Dead Sea". In English is called "Dead Sea" and in Arabic it "Baharula Mayyita". About 20 million years ago the "Dead Sea" originated. Though it has existing connection with Jordan River, but it is a lake. The length of the sea is 67 km, 18 km width and depth of 1240 feet. 422 meters below from the sea level of the sea is located between Israel and Jordan. Jordan is on the east coast and the Israel is in it’s west coast. The distance from the city just 15 miles from Jerusalem. "Dead Sea" is full of wonderful mineral materials. The sea has a lot of potassium, sulfur, bromine and kalagena. In "Dead Sea" water the amount of magnesium chloride and sodium chloride 50.8, and 30.4 percent respectively. The sea waters salinity is of 33.7 percent. The salinity of "Dead Sea" is more than 8.6 percent from the world's other oceans as a result of that no fish born here. However, there is a lot of bacteria and tiny fungus.
According to the Quran and hadith, Gomorrah and Sodom the two great civilization committed sins like lesbianism and got devastated by natural disaster at the will of Allah almighty. The event took place about six thousand years before. That dead space is now called the "Dead Sea".
At the order of Allah Prophet Lut (a) has warned repeatedly them despite that the country's largest populations did not give up the habit of illegal sexual relations and lesbianism. They were the only civilization of the earth who to Gratify the sexual desire took the men on it while women were present. In justice as a result of that Allah crashed 4 million civil population in the town.
Allah has warned mankind to abandon inhumane activities such as illegal sexual intercourse, immoral sexual relationships and lesbianism. Allah rabbul alamin has provide strict instructions to mankind for preventing obscenity, jina, adultery and lesbianism. The World’s savior and our beloved Prophet Mohammad (pbuh) has given strict orders that not to look at the teenagers-boys with bad intention because Paradise hurera beam appears in their faces. He said, "I fear for my nation is that, similar to Lut (a) community wickedness. Those who will get themselves involved in these wickedness will be fallen to Allah's curse. When will that be, they also see similar accommodation damnation waiting". Curse of Allah will be fallen on them who will be involved in lesbianism like as Lut (a)'s community. Islam has strict warning to women-men free association, jina, adultery, lesbianism and drug taking dirty work like crap. Wickedness is not only banned, but rather that which lure of the respond, it all has been banned. In overall consideration Islam as a religion considers all of them as serious crime. For such as hated crimes, sentencing is difficult and harsh.
Illegal sexual relationships and lesbianism occurs recently, AIDS/HIV. 'AIDS' means sure death. There is no effective drugs have been discovered. Up 'with effected people, the whole world with 3 million people have already been dead. According to the World Health Organization report of 2004, in Bangladesh, about 21,000 people are infected, meaning that for every one lac 16 people are carrying HIV-positive bacteria. HIV infection is the main reason for illegal sex and lesbianism.
 


 

মৃত সাগর

এটাই সেই ঐতিহাসিক ‘মৃত সাগর’।ইংরেজিতে যাকে বলা হয় ‘ডেড সি’ এবং আরবিতে এটি ‘বাহরুল মায়্যিত’ নামে পরিচিত। প্রায় ২০ লাখ বছর আগে এ সাগরের উত্পত্তি। জর্দান নদীর সঙ্গে এর একটি সংযোগ বিদ্যমান থাকলেও এটি মূলত একটি হ্রদ। এ সাগরের দৈর্ঘ্য ৬৭ কিলোমিটার, প্রস্থ ১৮ কিলোমিটার এবং গভীরতা ১.২৪০ ফুট। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৪২২ মিটার নিচে অবস্থিত এ সাগরের পশ্চিমে রয়েছে ইসরাইল ও পূর্বে জর্দান। এখান থেকে জেরুজালেম নগরীর দূরত্ব মাত্র ১৫ মাইল। ‘মৃত সাগর’ নানা বিচিত্র খনিজ পদার্থে ভরা। এতে পটাশিয়াম, সালফার, ব্রোমাইন ও কলগেন রয়েছে প্রচুর। ‘মৃত সাগর’-এর পানিতে ম্যাগনেসিয়াম ক্লোরাইড ও সোডিয়াম ক্লোরাইডের পরিমাণ যথাক্রমে ৫০.৮ ও ৩০.৪ ভাগ। এ সাগরের পানিতে লবণাক্ততার পরিমাণ ৩৩.৭ ভাগ। পৃথিবীর অন্যান্য মহাসাগরের তুলনায় লবণাক্ততা ৮.৬ ভাগ বেশি হওয়ায় এতে কোনো মাছ জন্ম নেয় না। তবে আশ্চর্যজনকভাবে রয়েছে বিপুল ব্যাকটেরিয়া এবং ক্ষুদ্রকায় ছত্রাক।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসের ভাষ্য অনুযায়ী, সমকামিতার মতো পাপকার্যে লিপ্ত হওয়ার কারণে সডম ও গোমাররাহ নামক লোকালয় মহান আল্লাহর হুকুমে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে বিধ্বস্ত হয়ে যায়। ঘটনাটি আজ থেকে প্রায় ছয় হাজার বছর আগের। ধ্বংসপ্রাপ্ত স্থানটি বর্তমানে ‘মৃত সাগর’। আল্লাহর নবী হজরত লুত (আ.)-এর বারবার সাবধানবাণী সত্ত্বেও সে দেশের বৃহত্তর জনগোষ্ঠী অবৈধ যৌন সম্পর্ক ও সমকামিতার অভ্যাস পরিত্যাগ করেনি। পৃথিবীর বুকে একমাত্র তারাই যৌন ক্ষুধা চরিতার্থের উদ্দেশ্যে মহিলাদের বাদ দিয়ে পুরুষদের ওপর উপগত হতো। ফলে গজব হিসেবে আল্লাহ তায়ালা এ জনপদের ৪ লাখ জনগোষ্ঠীকে বাস্তু-ভিটাসহ বিধ্বস্ত করে দেন।
অবৈধ যৌন মিলন, অনৈতিক যৌন সম্পর্ক ও সমকামিতার মতো অমানবিক কার্যকলাপ থেকে বিরত থাকার জন্য আল্লাহ তায়ালা মানব জাতিকে হুঁশিয়ার করে দিয়েছেন। মানবগোষ্ঠীকে অশ্লীলতা, জিনা, ব্যভিচার ও সমকামিতা থেকে বিরত থাকার জন্য আল্লাহ রাব্বুল আলামিন কঠোর নির্দেশ প্রদান করেন। বিশ্ব মানবতার ত্রাণকর্তা হজরত রাসুল করীম (সা.) কিশোর-বালকদের চেহারার দিকে কুদৃষ্টিতে না দেখার নির্দেশ প্রদান করেন, কারণ তাদের চেহারায় বেহেশতের হুরের দীপ্তি আছে। তিনি বলেন, ‘আমার উম্মতের ব্যাপারে যেটা সবচেয়ে বড় ভয় করি, তাহলো লুত সম্প্রদায়ের অনুরূপ পাপাচার। আমার উম্মতের মধ্যে কিছু লোক কওমে লুতের অপকর্মে লিপ্ত হবে। যখন এরূপ হতে থাকবে, দেখবে তখন তাদের ওপরও অনুরূপ আজাব অবতরণের অপেক্ষা করছে।’ লুত সম্প্রদায়ের মতো যারা সমকামিতায় লিপ্ত হবে তাদের ওপর আল্লাহর অভিশাপ। নারী-পুরুষের অবাধ মেলামেশা, জিনা, ব্যভিচার, সমকামিতা ও মাদক গ্রহণের মতো ঘৃণিত ও অশ্লীল কাজের ধারেকাছেও না যাওয়ার জন্য ইসলামে রয়েছে কঠোর হুশিয়ারি। পাপাচার কেবল নিষিদ্ধই করা হয়নি, বরং যেসব বিষয় ব্যভিচারের দিকে প্রলুব্ধ করে, তা সবই নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সার্বিক বিবেচনায় ইসলাম ধর্মে এগুলো গুরুতর অপরাধ হিসেবে বিবেচিত। অপরাধ যেমন ঘৃণ্য, শাস্তিও তদ্রুপ কঠিন ও কঠোর।
অনৈতিক যৌন সম্পর্ক ও সমকামিতার শাস্তিস্বরূপ সাম্প্রতিককালে দেখা দিয়েছে এইডস/এইচআইভি। ‘এইডস’ মানে নিশ্চিত মৃত্যু। আজ পর্যন্ত এর কোনো কার্যকর ওষুধ আবিষ্কৃত হয়নি। এ পর্যন্ত ‘এইডসে’ আক্রান্ত হয়ে গোটা দুনিয়ায় ৩ কোটি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০০৪ সালের মাঝামাঝি পর্যন্ত বাংলাদেশে প্রায় ২১ হাজার মানুষ এইচআইভি আক্রান্ত অর্থাত্ প্রতি এক লাখে ১৬ জন এইচআইভি জীবাণু বহন করছে। এইচআইভি সংক্রমণের প্রধান কারণ হচ্ছে অবৈধ যৌন মিলন ও সমকামিতা।
Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...

Share This

Like It

Pageviews